মলয় রায়চৌধুরী'র কবিতা 'প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার" এর কিছু অংশ
নোয়াখালী অঞ্চলের ভাষায় রুপান্তর করেছেন কায়েস মাহমুদ স্নিগ্ধ
ওঁরে মারে মরি যাইয়ুম মরি যাইয়ুম মরি যাইয়ুম।
আঁর সামবা জ্বলি যারগই দারুয়ার আগুনে।
আঁই কিয়ারিয়ুম, কোঁনায় যাইয়ুম বিলকুল মাতাত আইয়ে না।
হরানের ভিত্রে নিশ আইয়ে না এক্কানাও।
এগিন হুঁথি মুঁতিত লাইত্থাই চলি যাইয়ুম রে শুইভভা।
শুভা আঁরে এক্কানা তোঁর ভিত্রে ধান্দাই যাতি দে, গেঁডিত গেঁডিত আঁডি যাইতে দে।
আন্দারের ভিত্রে রাইত নামাইন্না আন্দারের ভিত্রে মশাইর টানাইন্না ছামার মইদ্যে,
বেজ্ঞিন নাও চলি গেসে, এই নাওখানো ছাডি চলি যারগই গাঁডের কিনার ছাডি।
উফঃ আর হারি না রে, লাগে য্যান চাইরমুই খালি গেলাস বাংগি যারগই!
শুবা, সোনা খুলি আঁর দুয়ারে খাড়া, সুখ দে আঁরে শুইব্বা,
তোরে সুদি, সুদি, ডক মিডাইয়া তোরে সুদি।
গিঁরার গিঁরার কান্দন খালি চলি আইয়ের আঁর দিলের গোড়াত।
বিমারে বিমারে হঁসি গেসে আঁর গিলু বরা গরম ঠাডা।
আম্মারে, তুঁই আঁরে খালি আড্ডিত কেন হ্যাডে লইলি না?
গোসত দিসত গাত,
নইলে তো দুই কুটি সন ঠাউরের হোন্দে চুম্মাচুম্মি কইত্তাম, ওরে আম্মা।
আঁর বালা লাগে না, আঁর আর কিচ্ছুৎই বালা লাগে না।
গন গন চুম্মাইলে আঁর গা গিনগিনায়,
সুদানি থুই বেডিরে হালাই রঙ তামশাত চলি আইসি ম্যালা দিন
আঁর কইবতার ঠকঠকাইন্না খাড়াইন্না হ্যাডায়।
এগিন কিয়া অইতে আছে,
কিয়া অইতে আসে আঁর সিনার বিত্রে ওরে ঠাউর
বেজ্ঞিন বাংগি গুড়াগুড়া করি হালামু,
বাঁংগি হালামু রে তোগো এরে মাদারচোতের হুতহগল।
বাংগি হালামু তোগো ডঙের নাচন কোন্দন
আঁই কইদিলাম উডাই লমুই শুবারে, আঁর শুবা, ম্যালা ডকের শুভা।
হেতিরে গুঞ্জাই থোনের কোনাইগার কোন মাংতার হুতরে তুই হালা?
No comments:
Post a Comment