Tuesday, October 30, 2018

কবিদের ক্ষ্যাপামি নিয়ে জ্ঞানীজনদের বিতর্ক

বন্ধুবর বাসব রায় পর-পর তাঁর দুটি পোস্টে জামিল, মলয় এবং বিশেষত গিন্সবার্গের জিগির তুলে আমায় উস্কে দিলেন কিছু লিখতে, বিশেষত সেই গিন্সবার্গ বিষয়ে। যদি বলি মার্কিন দেশের যীশু অ্যালেন গিন্সবার্গ, অতিরেক হলো কি? বুদ্ধের আবির্ভাবের মতোই আশ্চর্য কবিতাক্ষেত্রে তাঁর আগমন। আশ্চর্য, কেননা তিনি জন্মেছিলেন ---- তৃতীয় বিশ্বের কোন খোঁড়া দেশে নয়, ---- আমেরিকায়। এরিস্টটল থেকে এ অব্দি 'কাব্যাত্মক ন্যায়' নিয়ে বড়ফড়াঙ্গি চলে আসছে, কেউ কি ভেবেছেন সাহিত্য-ব্যাপারে একটা 'অন্যায়'ও দগদগ করে পাশাপাশি? যাঁরা গেঁতো, 'স্থা'-বাসী, তাঁরা কিছুতেই কবুল করেন না যে সমাজের সর্বস্থানে যেরকম অশুভ ও অশুদ্ধতা চলছে, সেখানে সাহিত্যেও আর 'শুভ' বা 'শুদ্ধতা' আশা করা যায় না। বাসববাবু ঠিকই বলেছেন, যাঁরা আজ সত্যিকারের সৃষ্টিশীল সাহিত্য করছেন, খেয়াল করবেন শব্দের ব্যবহার, ডিসকোর্স, সংকেত, প্রতীক, চিত্রকল্পে তাঁরা আমূল-চুল বদল ঘটিয়ে ফেলেছেন, বা তাঁরা সেই বদলের পক্ষপাতি। এই যে স্থা-বিরোধিতা, বা প্রতিষ্ঠানবিরুদ্ধতা, এটা আসলে একটা আবহমান লড়াই। 'যা চলছে' আর 'যা হওয়া উচিত'-এর নিরন্তর নিরলস সংগ্রাম। যা খদ্দরী প্রজাতন্ত্র, খাঁকি মিলিটারিতন্ত্র, লাল-কম্যুনিস্টতন্ত্র বা তিমূলতন্ত্রের কাছে তুমুল অবাঞ্ছিত ও তিরস্কৃত ধ্বনি। আর সেখানে, সেই ওয়াশিংটনের কথাই বলছি, কবিতা নয় ---- রয়েছে একটা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক বেনিয়া কনসেপশন, যা বিশ্ব-রাজনীতিকে জমা-খরচের নিক্তিতে পরখ করে বাজারে ছাড়ে। সম্ভবত এই কারণেই আমেরিকা ভালো কবিকে জন্ম দিয়েছে খুব কম। ওয়ালেস স্টিউইংসের দেহরক্ষার পর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর লেখনজগতে একা গিন্সবার্গই সেই বিরল অস্তিত্ব, 'হাউল'-সূত্রে বারংবার উচ্চারিত যাঁর নাম।
মহাকবি গিন্সবার্গ সম্পর্কে প্রথম পড়ি মলয় রায়চৌধুরীর বদান্যে। অতঃপর আমার জেএনইউ-প্রোডাক্ট সাংবাদিক বন্ধু পলাশ বিশ্বাসের মুখে, বিশদে। জানতে পারি, প্রতিভাবান, মেধাস্পৃহ এই হীরে বাঙালির জ্ঞানের আলোয় আসেন, তাঁর উত্তরণের যখন সবে হাতেখড়ি, প্রায় তার সমসময়ে। প্রায় আড়াই দশক ধরে তাঁর সঙ্গে বাঙালির সবিমুগ্ধ আলাপচারিতা। বহির্বিশ্বে একমাত্র বাঙালিকেই তিনি পেয়েছিলেন একান্ত আপন করে। অনেক বসন্ত দেখেছিল বাঙালি তাঁর পাশাপাশি ---- বন্ধুত্বের অনাবিল আনন্দে।
বাঙালির খ্যাপামিই সেই অমোঘ সূত্র-রজ্জু যে-কারণে গিন্সবার্গকে বাঙালি টানতে পেরেছিল। পাগলামি বা খ্যাপামি বাঙালির মজ্জাগত। জীবনের প্রত্যেক অংশে প্রত্যেক বাঙালিই কোনো না কোনভাবে আকুলতায় জড়িয়ে আছে। এই পাগলামি আসলে সেই সাধনা সেই সব্বনেশে প্রেম সেই প্যাশন যা এক সৃষ্টির থেকে আরেক সৃষ্টির পানে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় রবীন্দ্রনাথকে, এক আরম্ভের থেকে আরেক আরম্ভের দিকে ছোটায় বিনয় মজুমদারকে, এক মানুষের থেকে আরেক মানুষের দিকে ঠেলে দেয় ঠাকুর রামকৃষ্ণকে। বাঙালির বেঁচে থাকার অবলম্বনই এই পাগলামি। ইন্টার-ডিসিপ্লিনারির চতুরন্ত টপকে বাঙালি এখন সারা বিশ্বের উঠোন দাপাচ্ছে। রাজনীতি, খেলার মাঠ, সাহিত্য, সিনেমা, গান, বইমেলা, লিটল ম্যাগাজিন, প্রতিষ্ঠান-বিরোধিতা, চতুর্দিকে বাঙালির ধুমা অ্যাটাক। সর্বত্র তার বুম্বাচাক! থিওরি অব কেঅস। যুক্তিভাঙার নেশামাত্রে মন মানছে না বাঙালির। এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই। হয়ে যাক পাগলামির নতুন দখলতি। হুররে!
মার্কিন খ্যাপাদের সূচি শুরু হয়েছে সম্ভবত গিন্সবার্গের নাম দিয়ে। কী খ্যাপামিতে কী কবিত্বে তাঁর আমোঘতা পরম নিন্দুকেও স্বীকার করেন। শরৎ মুখোপাধ্যায় লিখছেন, "একদিন খবর পাওয়া গেল, দু'জন আমেরিকান কবি কলকাতায় এসেছে। .... গিয়ে দেখি, প্রায় আসবাবহীন একখানা ঘরে দু'জন সাহেব এসেছে সত্যি। তাদের একজন থুপথুপ করে কাপড় কাচছে কলঘরে, অন্যজন ছুরিতে তরিতরকারি কুটছে। পরনে আন্ডারওয়্যার, খালি গা ....।" ইনিই অ্যালেন গিন্সবার্গ। নামটির সঙ্গে ল্যাজেমুড়ে জুড়ে রয়েছে 'বিট' কথাটা। ভিড়ের মধ্যেও বিটবংশকে শনাক্ত করা দুষ্কর নয়। "মেয়েরা পরে কালো মোজা, লম্বা চুল রাখে, লিপস্টিক মাখে না, আর পুরুষেরা রাখে দাড়ি আর ঘাড় বেয়ে নামা লম্বা চুল, তীব্রতম শীত ছাড়া টুপি কিংবা ওভারকোট পরে না; জামা জুতো বা দেহের পরিছন্নতা-সাধন তাদের হিসেবে অনাচার।" (বুদ্ধদেব বসু) এই বংশের আদি কবি জ্যাক কেরুয়াক। অ্যালেনের, অর্থাৎ কেরুয়াকের পরেই যাঁর স্থান এবং যিনি এই উন্মুখর আন্দোলনের স্রষ্টা, তিনি মোটেও লম্বা ছিলেন না, বরং যথেষ্টই বেঁটের দিকে, ছিপছিপে শরীর, গায়ের কালার হলদে ঘেঁষা ম্লান, চোখে চশমা, নেহাৎ 'ভদ্রলোকে'র মতোই দাড়িগোঁফ কামানো, পরিষ্কার সিঁথি-কাটা চুল কিন্তু মাথা নোয়ালে অল্প টাক। অর্থাৎ চেহারায় শাস্ত্রসম্মত লক্ষণ একটিও নেই, যদিও পালিশহীন জুতো, ইস্ত্রিহীন প্যান্ট আর গলা-খোলা কোর্তায় গোষ্ঠি-চেতনার ছাপ স্পষ্ট। ---- এই হলেন অ্যালেন গিন্সবার্গ।
কিন্তু একটা কথা। গিন্সের সঙ্গে 'বিট' লেবেলটা সাঁটা থাকলেও, তিনি কিন্তু একেবারে আলাদা খাতের কবি। কোন নির্দিষ্ট খেপের মোহর দেগে তাঁকে চালানো যায় না। গিন্সবার্গের শেষ দিকের কবিতাগুলো দেখলে মনে হবে তিনি বিট কবিই নন, বরং আপাত বিটতন্ত্র-বিরোধী। আসলে, একটা 'হুজুগ' হিশেবে সূচনা ঘটেছিল বিট-আন্দোলনের। এবং ফেরলিংগোট্টি থেকে শুরু করে কেরুয়াক, গিন্সবার্গ এবং গ্রেগরি করসো প্রমুখ ব্যতিরেকেও হাঙ্গামার কাল জুড়ে ছিলেন কামিংস, মিলার, নরমান, গুডম্যান প্রমুখ। আন্দোলন ষাট দশকের পয়লাভাগে ছড়িয়ে পড়েছিল বার্লিন, পারি, কোপেনহেগেন প্রভৃতিতে। এবং যদি বলা বেশি না ঠেকে, বলতে পারি, তারই একটা ঢেউ গিন্সবার্গ ও তাঁর সগোত্ররা এনে আছড়েছিলেন বাংলা কবিতার তটভূমিতে, হাংরি আন্দোলন যার অনিবার্য বাই-প্রোডাক্ট। যাই হোক, এখানে বলার কথা, বিট-আদর্শ ও বিট-ধর্মের মিল কোন-কোন ক্ষেত্রে, গিন্সবার্গের কবিতায়, নেই-ই। গিন্স শেষবয়সে বুঝেছিলেন, হিটলার ব'নে পুরো গ্লোবটাকে দাপানো সহজ, কিন্তু 'আজ' (সেই বিশ শতকের শেষপাদে) 'রিভোল্ট' করে সফল হবার সুযোগ নেই। তাই, বিট পোয়েট্রি বলতেই যে দুরন্ত বেলাগাম গতির কথা মনে পড়ে, যিনি খোদ বিট আন্দোলনকে এইভাবে পরিচিত করেছিলেন এবং হাঙ্গামাকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন ---- সেই গিন্সবার্গের দুরন্ত প্রবহমান জীবনস্রোতের মধ্যবর্তী বিন্দুতে দণ্ডায়মান থেকেও, শেষাবধি মনে হয়েছে :
"... all movement stops
and I walk in the timeless sadness of existence,
Tenderness flowing three the buildings
My fingertips touching reality's face."

গিন্সবার্গ ছিলেন রাজনীতিক চেতনার মানুষ। এবং সেক্ষেত্রে কোনরকম আপোষের তেল গায়ে মাখেন নি। তাঁর সাফ কথা : "রাজনীতির কর্কশা ছবির মধ্যে কোথাও না কোথাও তার একটা মুদ্রা এমন আছেই, যেখানে স্রেফ কবিতা, কবিতা আর কবিতাই কামান দাগতে পারে।" এই চেতনা থেকেই তিনি, মার্কিন গবরমেন্টের বিখ্যাত কাস্টমস বিল্ডিংয়ের বলতে গেলে পাশেই অবস্থিত ইনস্টিটিউট ফর পলিসি স্টাডিজের সভাগারে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে পাঠ করেন তাঁর কবিতা :
"স্বর্গ যদি হয় তবে ঠিক এইরকম ---
উচ্চ আদালতে থাকবে না কোন বুদ্ধ
না রিপাবলিকান, না ডেমোক্র্যাট ..."

মৃত্যুর আগে একদশক তিনি কবিতায় টার্গেট করেছিলেন হোয়াইট হাউসকে। সেই হোয়াইট হাউস, যেখানে রয়েছে সিআইএ-র বাজেট, জার্মান মাথাব্যথা, সৈন্যদের লুকোনো দূরভাষী যন্ত্র আর এফবিআই-এর ছারপোকা। আমেরিকান শাসনতন্ত্রের গুঁজে দেয়া পিলপিলে বিষয়টাকে 'রাবণ' ঘোষণা করে আমেরিকান প্রয়াসকে নাম দিয়েছিলেন 'রেগনের থিইস্টিক প্যারোনিয়া'। এহেন সাহস আর কোনও আমেরিকান কবির ছিল কি?
বিদ্রোহ করেছিলেন গিন্সবার্গ, কিন্তু বিদ্রোহই তাঁকে 'প্রতিষ্ঠিত' করে ফেলল। লক্ষ লক্ষ কপি বিক্রি হয়েছে 'হাউলে'র। আড়াইশোর বেশি ডলার ঢুকেছে ফি মাসে, তাঁর পকেটে। এখনো 'বিদ্রোহী' বলা যাবে কি তাঁকে? অথচ তিনি আজও আমাদের নমস্য। নমস্য ও শ্রদ্ধেয় তাঁর অনন্য মানব-কবিতার কারণে। এই সেই কবি যিনি শোনাতে পারেন :
"I saw the best minds of my generation destroyed
by madness, starving hysterical naked." (Howl)

"A bitter cold winter night
Conspirators at cafe tables
discussing mystic jails."
(Planet News)

হিরোশিমা-নাগাসাকিতে অ্যাটম বম্ব ফাবড়ানো হলে তিনি কি 'গান্ধীবাবা'র ভূমিকায় নেমেছিলেন? যদ্দূর শুনেছি, তিনি তখন থেকেই 'হোলিম্যান'। এমনিতে মার্কিন দেশে হোলিম্যান হওয়াটা এমন কিছু ব্যাপার নয়। তামাম কলপূর্যা তো তেনাদেরই হাতে। ওঁরা সেই 'পাওয়া' আর 'ভোগে'র যথেচ্ছাচার থেকে রেহাই পেতে হোলিম্যান হতেই পারেন। কিন্তু না, অ্যালেন ওঁদের দলে নন। 'রিয়ালিটি স্যান্ডউইচেস' (১৯৬৩) থেকে শুরু করে হারপার অ্যান্ড রো প্রকাশিত তাঁর '৪৭ থেকে '৮০ সন অব্দি লেখা তাঁর সমস্ত কবিতা সংগ্ৰহ, তাঁর জার্নাল, চিঠিপত্র আর ক্যাসেটবন্দী সাক্ষাৎকার অধ্যয়ন করলে দেখা যাবে শাস্ত্রীয় সভাগারে তাঁর মত ব্রাত্যজন জন্মেছেন খুব কমই।
বুদ্ধ, চৈতন্য আর রামকৃষ্ণর ভারতভূমিতে বাষট্টি সাল নাগাদ অ্যালেন, তাঁর বন্ধু পিটার অৱলভস্কিকে সঙ্গে নিয়ে, 'ঈশ্বর' খুঁজতে আসেননি। অধিকন্তু, এই ভাষাদেশের মরচে পড়া মানুষগুলোকে একটু চনমনিয়ে দেবার ঘোর সদিচ্ছা নিমতলা শ্মশানঘাট, খালাসিটোলা, চাইবাসা আর কাশীর পথে ঘাটে মাঠে ঘুরিয়ে মেরেছে তাঁকে। একটা কিছু গড়ে তোলার ছটফটানি তাঁকে তিষ্টতে দেয়নি একদণ্ডও। মানুষের জীবনটা দিশা না পেয়ে পুরো ভগ্নস্তূপে বদলে যাওয়ার আগেই তিনি সেটা চাইছিলেন। এটাও স্বীকার করা ভালো, যে, অ্যালেন বা বিট মানেই 'তছনছ' 'ডিস্টার্ব' 'ডেস্ট্রয়' বা 'নিছক যৌনতা' নয়। কেননা তিনি জানতেন কামশাস্ত্র-কোকশাস্ত্র সহ বাংলা ভাষায় বহু সুড়সুড়িবিদ প্রাতিষ্ঠানিক লেখকদের বইয়ের গরুর গাড়ি বোঝাই সংস্করণ বাজারে গিজগিজ করছে। তিনি যে সম্পূৰ্ণ ভিন্ন ঝড় বইয়ে দিতে চেয়েছিলেন ---- 'হাউল' তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
এখানে পাঠককে স্মরণ করিয়ে দিই 'কৃত্তিবাসে'র সেই সংখ্যাটা (১৯৬৩, মার্চ), গিন্সবার্গের তোলা একটি ফোটোগ্রাফ ব্লক করে ছাপা হয়েছিল যাতে। ছবিটা অ্যালেনের শুধু হাত নয়, চোখ মাত্র নয়, মনেরও যুৎসই ছাপ ফুটে উঠেছিল। দোমড়ানো জীর্ণ একটি ফ্রকপরা মেয়ের ---- যাকে নিয়ে ব্যবসা চালানো হচ্ছে ---- আধশোয়া আধন্যাংটো ছবি। কভারে বোল্ড হরফে 'কৃত্তিবাস' এমত ঘোষণা করতে পেছপা হয়নি, যে, "তীব্র উদাসীন উন্মত্ত ধীমান ক্রুদ্ধ সম্ভ্রান্ত ক্ষুধার্ত শান্ত বীটনিক ভয়ংকর মগ্ন চতুর সৎ ভূতগ্রস্ত ধার্মিক ও অতৃপ্ত কবিদের ব্যক্তিগত রচনা, কবিতা ও বিস্ফোরণ।" বলা বেশি, ওই সংকলনেই কৃত্তিবাসের লেখক-কবিরা পহেলি-বার, যাকে বলে, মুখ খুললেন। মুখ খোলালেন মহাকবি অ্যালেন গিন্সবার্গ।
Comments
Upananda Dhabal অসামান্য লেখা , বাঙালীদের পাগলামোই বাঙালীদের বাঁচিয়ে রেখেছে ,রাখবে ... মননঋদ্ধ লেখা, গিন্সবার্গকে জানতে গিয়ে অনেক উপরি পাওনাও পেলাম
Manage
LikeShow More Reactions
Reply16h
Rehana Akhter অসামান্য মহামূল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ বিশ্লেষণ।সমৃদ্ধ হলাম।কুর্ণিশ!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply16h
হেমন্ত সরখেল খুব উপযোগী। দুরন্ত, দাদা।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply15h
LikeShow More Reactions
Reply15h
LikeShow More Reactions
Reply15h
অজিত রায় মলয় রায়চৌধুরী এই নাচের কী-যেন নাম!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply15h
Jayeeta Bhattacharya খুব সময়োপযোগী লেখা
Manage
LikeShow More Reactions
Reply15h
Kobi Arunkumar Chakrabarti এই সেই কবি , যিনি বাঙালি কালচারকে , বাঙালী সেন্টিমেন্টকে পুঁজি করে , বাঙালি যুবক কবিদের মনে ইযাংকি কালচার আমদানি করে , অসংখ্য কবিদের বিপথে পাঠিয়েছিলো , নেশায় বুঁদ , হেরোইন , ব্রাউন সুগার , ইনজেকশন , আরো আরো নেশায় নেশায় ভোগে পাঠিয়ে সে কি কবিত্বের ফোয়ারা , কুমিরের কান্নার বহর , অবুজ পাঠকরা সর্বনাশটি বুঝতেই পারে নি , আমাদের কবি তখন আমেরিকাফেরত
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
Basab Ray আপনি সুস্থ তো?
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
অজিত রায় মলয় রায়চৌধুরী, জানি তুমি এখন নিদ্রাহত, তবু কমেন্ট প্রত্যাশা করি কাল।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply13h
অজিত রায় অরুণদা, তুমি এহেন মন্তব্য করলে! ভাবিনি কেন-যে! Basab ই কিছু বলুন!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply13hEdited
Basab Ray অজিত রায় বললাম তো।

জিজ্ঞেস করলাম তো সুস্থ কি না।
See more
Manage
LikeShow More Reactions
Reply12h
Maitreyee Sur সেই জবাব দিতেই হবে? পাগল তবে কারা? আশ্চর্য, কিছুতেই এই উটকো ব্যাপারটাকে পাত্তা না দিয়ে থাকবেন না আপনারা!! অসাধারণ লেখাটা পড়ছিলাম, এই দুই 'রায়' মিলে, দিলো চটকে
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় না, মানে ব্যাপারটা মেলাতে পারছি না। অরুণদা আমার অত্যন্ত নিকটের একজন। ইঞ্জিনিয়ার। এতোল-বোতল জীবন কাটিয়েছেন। শ্মশানে রাত্রি গুজরান, অফুরন্ত গঞ্জিকা ও মদ্য সেবন। অথচ উনি গিন্সবার্গ, নাকি মলয়, যাকেই বলুন, ঠিক বললেন কি? ভাবিত বিষয় এটাই।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur তো চলুন, কোমর বেঁধে লাগুন। ইঞ্জিনীয়র পরিচয়টা আমি চেয়েছি না কি? আমি চ্ললাম, পড়া হয়ে গেছে, ব্যস। ঝগড়া পড়তে মন নেই
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur অ্যাই, ভালো হবে না বলে দিচ্ছি, কিসের দুই রায়! আমি কি কোনো রায় দিয়েছি নাকি!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় রবীন্দ্র রচনাবলি লাথানোই উচিত। সুনীল ওই লাইনটা ঠিক লিখেছেন, ‘... লাথির ঘায়ে পাপোসে লুটোয় রবীন্দ্র রচনাবলী’। গান আর অঙ্কন ছাড়া ওই দেড়েল বুড়োর আর কিছু মনে পড়ে না আর।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় পরে সুনীলের বকলস চলে যায় সরকার গোষ্ঠীর হাতে, সে অন্য প্রসঙ্গ।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় আপনি কাল থেকে ‘লেখক অজিত রায়’ লিখবেন কবি অরুণকুমার চক্রবর্তীর মতো।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় আর মজার ব্যাপার কী জানেন, তিনি, মানে ওই আপনার ইঞ্জিনিয়ার বন্ধু, ঠিক কী বলছেন সেটাই পরিষ্কার নয়। সিআইএ-র এজন্ট কে? গিন্সবার্গ? হা হা হা। এটা মনে হয় এই শতাব্দীর সেরা জোক।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় উনি গঞ্জিকা সেবন করে এইসব। ওঁর তরুণ বন্ধুরা সব আমার বিরুদ্ধে।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur আজ্ঞে জাজমেন্ট নয়, জুনিয়র রায় মশাই। ভালোই বোঝেন কি বলেছি। আর ভালো হবে না মানে? ঝগড়াটেদের অন্য কি সম্বোধন করা যায়, আমার জানা নেই
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur করুন করুন।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় নোখ ঘষছি।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় আরো অনেকটা বলতে পারি এবিষয়ে... কাল ওই উত্তমকুমারের ভাই কিছু রিপ্লাই করুন... তারপর দেখছি।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় একটা কিছু হোক। দেয়ালির আগে।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur হ্যা হ'ক। জমিয়ে কুঁদুলিপনা
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় মৈত্রেয়ী কেটে যেন না পড়ে
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur আমি কাটবোই
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় বাসব, রানী ব্যাটন লইয়া প্রস্তুত।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় একটু আগে নিজের অবস্থা পোস্ট করেছি। একটু দেখবেন...
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur কার হাতে দেবো?
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় নিজের হাতেই থুও
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur আমি হাত পাতলাম...
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur কক্ষনো না
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় কি দণ্ডে?
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur পেতে রাখুন হাত, যাচ্ছি
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় খেয়েসে
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur ... এসো আমার ঘরে... (গানের সুরে)
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur দুর বাবা, এত তাড়াতাড়ি কমেন্ট করেন কি ক'রে
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur বাসব রায়, ন্যাকা না কি
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur এটাই তো ভাতশিকারের শৈলী
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় সব গুলোই তো কৌরব বংশীয়
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur আনখশির
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur তবে লোকে বলে ‘পিঠে তার রাগী রোদ্দুর’
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur আসছি বাসব রায়। কপালে অনেক দুঃখ
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় আমি চণ্ডাল বংশীয়
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray Maitreyee Sur এনজয়েবল দুঃখ
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় জয় মা চন্ডালিনি
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Basab Ray অজিত রায় তাই নাকি? চণ্ডালিনী!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
Maitreyee Sur আমি.......কি জানি কোন্ বংশীয়!!!!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply11h
অজিত রায় আমি কিন্তু সব পড়ছি। তোমরা নয়।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur তবে চন্ডালের মত রাগ, জানি
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray Maitreyee Sur আপনি অবধারিত নারী। তো নারী কোনো বংশীয় না। নারীই বংশ... নারীই সৃষ্টি... নারীই শুরু।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় মৈত্রেয়ী সুর বংশীয়।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur আমিও পড়ছি। এখানে আটকে নেই
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur বাসব রায়, ব্বাব্বা
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray অজিত রায় আপনি ল্যাখক মানুষ, ল্যাখ্যাপড়া করা মানুষ, তো আপনি তো পড়বেনই। এ আর বলার কী আছে।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় বাসবের স্পিডের সঙে পেরে ওঠা দায়
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray Maitreyee Sur একটু অ্যাপ্রিসিয়েট করলেন নাকি!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray অজিত রায় ভাতশিকার
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় মা ভবানী শিরে করেছে বাসবের।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur হ্যা, কি ক'রে এত তাড়াতাড়ি টাইপ করে কে জানে
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray Maitreyee Sur বললাম তো, ভাতশিকার-এর শৈলী
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় তুমি ভাত শিকার করো। আমরা করি প্রেম।। বাসব।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur তা প্রশংসা তো করলামই, ঝগড়ুটের
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray অজিত রায় আমার ভাতশিকার-ই প্রেম..
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় কাবাবে হাড্ডি
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray অজিত রায় ‘আমরা করি প্রেম।।’... করতে থাকুন... বিদায় নিলাম... আপাতত
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় হাড্ডিও বেজায় জম্পেশ।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় এখুনি বিদায় নিও না, দাঁড়াও বন্ধু।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
LikeShow More Reactions
Reply10h
অজিত রায় অরুণদা আবার কমেন্ট করলেন, বাসব।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur বাসব রায় ঘুমোতে গেছেন। আমিই ভরসা এখন
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray অজিত রায় কোথায় কোথায়?
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Basab Ray Maitreyee Sur এখনও রাতের খাওয়া হয়নি... নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন, জেগে আছি।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply10h
Maitreyee Sur অজিত রায় আমার সাথে গল্প করছেন, বুঝলেন কি?
Manage
LikeShow More Reactions
Reply9h
Kobi Arunkumar Chakrabarti ঋত্বিকদা ঠিকই বলতেন , এই সব কবিরা cia ' র agent
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
Kobi Arunkumar Chakrabarti ঋত্বিকদা ঠিকই বলতেন , এই সব socalled কবিরা cia এর agent
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
ঝুমা গঙ্গোপাধ্যায় সমৃদ্ধ হলাম।।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
Bikram Chowdhary তাহলে কবি অরুনবাবু,সুনীল, শক্তি,শরৎ,সন্দীপন,প্রকাশ,khalasitola, girishpark সঙ্গে গিন্সবার্গ এই গোটা ব্যাপারটাই যে বাদ দিতে হবে!অন্তত ওই সময়টা।আর আপনার এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে একটু জানার ইচ্ছে হচ্ছে আপনার বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে কে,কি মহাকাব্য রচনা করছেন ।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
Bikram Chowdhary একটা সময় পশ্চিমবঙ্গ থুড়ি কলকাতা কেন্দ্রিক pseudo লেফটিস্ট আঁতেল গণ তাঁদের নাপ সনদ সব কিছুতেই CIA এর হাত দেখতে পেতেন।এটা ঘটনা।আমার প্রশ্ন,যদি এতটাই শক্তিশালী ছিল সেই অদৃশ্য হাত আর তাঁরা সেটা ধরেও ফেলেছিলেন,তারপরেও এই হাল ক্যানো হলো,নাকি এটাও সেই "চক্রান্ত" বা" চককান্ত"!!!!
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
Amit Roy there is a pleasure in madness
none but a madman know this...
Manage
LikeShow More Reactions
Reply14h
Kobi Arunkumar Chakrabarti মহাকাব্যের লেখার বিষয়ে সুনীলদাকে প্রশ্ন করতেই , বলেছিলেন , না মহাকাব্য রচনা সম্ভব নয়
Manage
LikeShow More Reactions
Reply13h
দেবাশিস মুখোপাধ্যায় ইনি আমাদের দেশে এসে আমাদের কিছু কবিকে বদলেছিলেন সন্দেহ নেই । আপনার লেখায় অনেক পেলাম । এটা আগেও পড়েছি । মলয় রায়চৌধুরীর হাউলের বাংলা অনুবাদ কবিতা পাক্ষিক থেকে সংগ্রহ করেছিলাম ।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply13h
Kobi Arunkumar Chakrabarti আমি ষাট দশক থেকে দেখে গেছি , কাছ থেকে , দূর থেকে , kt , বারদুয়ারি , কলাবাগান , বoাটার পেছনের বস্তি , পৃথ্বীশদা orf দুলু , এক গোষ্টি থেকে গোষ্টি , খবরে থাকার প্রোদ্ধতি , হই হই কলকাতা কাঁপানো প্রচার , রবীন্দ্রসাহিত্যে সুনীলের লাথি মারা , কাব্যে কাব্যে উলSee more
Manage
LikeShow More Reactions
Reply13h
Subhasish Bhattacharyay Kobi Arunkumar Chakrabarti আমি আপনাকে শ্রদ্ধা করি আপনার লাল পাহাড়ির দেশে যা গানটির জন্যে। চুঁচুড়া স্টেশনে একটি কৃষ্ণচূড়া গাছ কে দেখে লেখা এই গানটি বাংলা সংগীত জগতে একটি মাইলফলক। কিন্তু আপনার মন্তব্যের আঘাতে তো সব টলমল করে যায় । গিনস্বার্গ CIA র এজেন্ট , নেশাখোরদের গুরু , ঋত্বিক ঘটক রবীন্দ্রনাথ এর অসম্মান , এতকিছু একসাথে নিতে পারছি না । দয়া করে আরেকটু দায়িত্বশীল মন্তব্য করুন ।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply4h
Anindya Dutta Ki sob arthahin kathabarta... Jay jeta korchen...mon dhiay karun na...60..70... Ashob tho ar phiray ashbay na...lokay banglai ar 10 bachar poray porbay kina sandheho.. Ar apnara ashob tarka korchen... Kay ki koraychen bhabay ki hobay...nijera ki korchen seta samnay anun na... Jemon Ajit ar Basob anenn...
Manage
LikeShow More Reactions
Reply2h
মলয় রায়চৌধুরী যিনি নিজেকে বলেন বাউল আর নামের ডগায় 'কবি' লেখেন তাঁর সম্পর্কে বলার কিছুই নেই । লোকটা বাউলদের নাম ডোবালো ।
Manage
LikeShow More Reactions
Reply58m
Kobi Arunkumar Chakrabarti sir মলয় , ওটা আমার লেখা নয় , কোনো হাজার বছরের বাংলা কবিতার সংকলনে ,সুকুমার সেন সম্পাদিত , আমার কবিতা দেখে , ওই মোবাইল গিফট করেছে আমার ছেলে , আর লোকে যদি কবি , মাতাল , পাগলা , ঈশ্বর , শয়তান , ফেরেপবাজ , বলে , তুমিও তাই বললে , আর বাউলরা আমার গান গেয়ে সারা পৃথীবি কাঁপাছে , পয়সা পাচ্ছে , ওরাই আমাকে বাউলকবি সম্মান দিয়েছে খোদ জয়দেব কেঁদুলি মেলার কদমখণ্ডি শ্মশানের ধারে , যেখানে পঞ্চান্ন বছর ধরে আমি যাই , তোমাদের দোষ একটাই অন্যকে ছোটো করে নিজেদের ব্যর্থতাকে ঢেকে দেয়ার , আর কে কি বললো , কিছু এসে যায় না , তুমি ভালো করেই , বাদলদা , বিনয়দা , নারায়ণদা , আর আমি , সবাই b.e .college , কেউই কোনো গোষ্টিতে কখনোই ছিলাম না , কারণ গোষ্টির সীমাবদ্ধতা আমরা জানতাম , আর পৃথিবী আজন্ম খিদে নিয়ে হাঁটছে , তাকে নিয়ে আদিখ্যেতা ভালো লাগেনি , আর কবিতা ও বাউল সন্ধানে জীবন কাটলো , spoiled engineer , কেরিয়ার ফট্ , যা লিখেছি নিজের মতো করেই , মানুষ চেনার নেশায় ঠেক থেকে ঠেকে পাগলের মতো ঘুরেছি ,
লালনে পালনে রাখিস লালনে
নইলে দেখবি জীবন কেমনে
নইলে চিনবি মানুষ কেমনে
লালনে পালনে রাখিস লালনে .....
অথবা
ঠিক ঠিক বাউল জানে পাখির ঠিকানা ...
বাউলরা সারা পৃথিবীতে গাইছে
sir মলয় , কোনো মন্তব্য করার আগে ,একটু ভেবে নিও , আর তোমার অনুরাগীরা তোমাকে বাউল বলে , সেটাও ভেবে দেখো ..
আর , আমি বলি ,
বাউলইজমই পৃথিবীর মানুষের শেষ আশ্রয় , বাউল মানুষের কথা বলে
এবার , হে আমরা অগ্রজ , কোমোরপুর ছেড়ে চলো যাই হৃদয়পুরে , জয় গুরু , ভালো থেক

No comments:

Post a Comment

হাংরি আন্দোলনের কবি দেবী রায় : নিখিল পাণ্ডে

  হাংরি আন্দোলনের কবি দেবী রায় : নিখিল পাণ্ডে প্রখ্যাত কবি, হাংরির কবি দেবী রায় ৩ অক্টোবর ২০২৩ চলে গেছেন --- "কাব্য অমৃতলোক " ফ্ল্...