হাজার বছরের বাংলা কবিতার গু-গোবর টানতে আমরা রাজি নই, এরকমই ঘোষণা
দিয়েছিলেন হাংরি জেনারেশন আন্দোলনের কবি শৈলেশ্বর ঘোষ। ঐতিহ্যকে অস্বীকার
করে নিজেদের স্বয়ম্ভূ প্রমাণ করার তৎপরতার
ভেতর যৌবনধর্মোচিত ঔদ্ধত্য যেমন রয়েছে, তেমনি হাজার বছরের ঐতিহ্যের
আবহমানতার তলায় নিজেদের সঙ্ঘবদ্ধতার সাম্রাজ্যবিস্তারকে চাপা পড়তে দেখার
অমূলক এক ভয় ও নিরাপত্তার অভাববোধও রয়েছে বই-কি।
নিরাপত্তার অভাব মেটাতে শৈলেশ্বর ঘোষের বাংলোবাড়ি
নিরাপত্তার অভাব মেটাতে শৈলেশ্বর ঘোষের বাংলোবাড়ি
পরবর্তী সময়ের তরুণেরা অবশ্য বোকামি করে এরকম কোনো ঘোষণা দেননি,
শৈলেশ্বর-মলয়-প্রদীপ-বাসুদেব-সুভাষদের হাংরি আন্দোলনের গু-গোবর টানতে আমরা
রাজি নই। বরং আহরণের পর আত্মস্থ করে নিজেদের সঞ্চারপথ এগিয়ে নিয়ে গেছেন
ক্রমশ। কিছু ছিটমহলের জন্ম দিয়ে হাংরি আন্দোলন শেষ অব্দি হয়ে উঠল দুলাল
চন্দ্র ভড়ের তালমিছরি। কার সই যে আসল আর কার সই যে জাল, তা আজও অমীমাংসিত।
--প্রবুদ্ধসুন্দর কর
শৈলেশ্বর ঘোষ এখন প্রতিষ্ঠানের গু-গোবর টানছেন
--প্রবুদ্ধসুন্দর কর
শৈলেশ্বর ঘোষ এখন প্রতিষ্ঠানের গু-গোবর টানছেন
No comments:
Post a Comment