মলয়দা, মানে, মলয় রায়চৌধুরী,
আমার শ্রদ্ধাভাজন কবি, যার সঙ্গে আমার যোগাযোগ দীর্ঘদিনের । হাংরি
জেনারেশনের আমি কেউ নই, বরং বলা ভালো আমার কবিতাজগতে যাদের অবদান বেশি,
তারা কেউ হাংরি জেনারেশনের নন । শক্তি চট্টোপাধ্যায় প্রথম দিকে জড়িত
থাকলেও, আমরা জানি, পরে তিনি সেই সম্পর্ক ছিন্ন করেছিলেন, যদিও সমীর
রায়চৌধুরীর সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল অটুট ।
মলয়দার কবিতা কারও ভালো লাগতে পারে, বা না ভালো লাগতে পারে । সে ব্যক্তি রুচির বিষয় । কিন্তু এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, যারা এখন বাংলা কবিতার হিরো সেজেছেন, তাদের অধিকাংশই, মলয়দার কথা অনুসারে, 'তেল মেরে' কবিতা লিখেছেন, পত্রিকায় লেখা ছাপাবার ব্যবস্থা করেছিলেন ।
এটা দোষের, না, গুণের, তা বলার আমি কেউ নই । মলয়দার কথাগুলি যে মিথ্যে নয়, সেটুকুই বলতে চেয়েছি । কৃত্তিবাস যখন অক্রুর দত্ত লেন থেকে প্রকাশিত হত, কৃত্তিবাসের একজন কর্মচারি হিসেবে, খুব কাছে থেকে এসব দৃশ্য দেখেছি আমি । একজন তরুণ কবিকে দেখেছি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের টেবিলে তার একগুচ্ছ কবিতা রেখে দিয়ে, বলছিল, দাদা, কবিতাগুলি ঠিক করে দিয়ে, ছাপাবার ব্যবস্থা করে দেবেন ।
এদিক থেকে, পার্থপ্রতিম কাঞ্জিলাল, নিশীথ ভড়, একরাম আলিরা তা করেনি । সত্যি বলতে দ্বিধা নেই, হিরো কবিদের তুলনায়, পার্থপ্রতিম, একরাম অনেক ভালো কবি ।
আর, তাদেরই পাঠক কম । এইই বাংলা কবিতার দুর্ভাগ্য ।
মলয়দার কবিতা কারও ভালো লাগতে পারে, বা না ভালো লাগতে পারে । সে ব্যক্তি রুচির বিষয় । কিন্তু এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, যারা এখন বাংলা কবিতার হিরো সেজেছেন, তাদের অধিকাংশই, মলয়দার কথা অনুসারে, 'তেল মেরে' কবিতা লিখেছেন, পত্রিকায় লেখা ছাপাবার ব্যবস্থা করেছিলেন ।
এটা দোষের, না, গুণের, তা বলার আমি কেউ নই । মলয়দার কথাগুলি যে মিথ্যে নয়, সেটুকুই বলতে চেয়েছি । কৃত্তিবাস যখন অক্রুর দত্ত লেন থেকে প্রকাশিত হত, কৃত্তিবাসের একজন কর্মচারি হিসেবে, খুব কাছে থেকে এসব দৃশ্য দেখেছি আমি । একজন তরুণ কবিকে দেখেছি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের টেবিলে তার একগুচ্ছ কবিতা রেখে দিয়ে, বলছিল, দাদা, কবিতাগুলি ঠিক করে দিয়ে, ছাপাবার ব্যবস্থা করে দেবেন ।
এদিক থেকে, পার্থপ্রতিম কাঞ্জিলাল, নিশীথ ভড়, একরাম আলিরা তা করেনি । সত্যি বলতে দ্বিধা নেই, হিরো কবিদের তুলনায়, পার্থপ্রতিম, একরাম অনেক ভালো কবি ।
আর, তাদেরই পাঠক কম । এইই বাংলা কবিতার দুর্ভাগ্য ।
No comments:
Post a Comment